গ্রামবাসী সূত্রে জা’না যায়, গত ১ বছর আগে আ’কারুলে সাথে ধ’র্ম জামাই শাশুড়ী স’স্পর্ক গড়ে বিধবা আসমা’র। আসমা’র স্বামী না থাকার সুবাদে তাদের মধ্যে স’স্পর্ক গ’ভীর 'হতে থাকে। শাশুড়ী আসমা’র পরিবার ছেলে সন্তান ও ক’র্মক্ষম বছর দেড়েক আগে ধ’র্ম জামাই-শাশুড়ী স’স্পর্ক গড়ে ওঠে ববিতা ও আ’কারুলের সাথে।
সাবালক সন্তানও রয়েছে তাদের। কিন্তু স্ত্রীকে ছেড়ে যে বিধবা ধ’র্মশাশুড়ির প্রতি আসক্ত হয়ে পড়েছেন জামাই আ’কারুল তা কেউ ঘুণাক্ষরেও টের পায়নি। শেষে সুযোগ বুঝে স্ত্রী-সন্তানকে ফে’লে বিধবা ধ’র্ম শাশুড়িকে নিয়ে পালিয়ে গে’লেন আ’কারুল নামের জামাই।তারপর থেকে ৩ সন্তানকে নিয়ে অসহায় অবস্থা স্ত্রীর। এমনই ঘ’টনা ঘ’টেছে বৃস্পতিবার (২ এপ্রিল) ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজে’লার গোপালপুর গ্রামে।জামাই আ’কারুল হোসেন (৪০) ওই গ্রামের মৃ’ত মজিবর শেখের ছেলে ও শাশুড়ী আসমা খাতুন (৩৫) একই গ্রামের মৃ’ত ফারুক হোসেন স্ত্রী।
তবে তাদের চলাফেরা গতিবিধি স’ন্দে’হজনক হলে গ্রামবাসীদের মধ্যে কানাঘু'ষা শুরু হয়। তবে বিধবা শাশুড়ীর নগদ টাকা পয়সা আ'ত্মসাতের উদ্দেশ্যে ভাগিয়ে নিয়ে গেছে বলেও অনেকে মন্তব্য করেন। জামাই আ’কারুল ইসলাম পেশায় একজন রাজমিস্ত্রী। স্ত্রী-সন্তানকে ফে’লে রেখে বিধবা ধ’র্ম শাশুড়িকে নিয়ে পালানোর ঘ’টনায় ইতিমধ্যেই ওই গ্রাম ও আশেপাশের এলাকার সাধারন মানুষের মুখে মুখে সখকখমালোচনা ও মুখরোচক গল্প হয়ে উঠেছে। ব্য’ক্তি না থাকায় সংসারে সব কাজক’র্ম জামাই আ’কারুলই করতো। যার কারণে তার বাড়িতে রাতে দিনে যাতায়াত ছিল জামাই আ’কারুলের।
তিনি আরো বলেন, ভাবি শা’রীরিক অ’সু’স্থতার কথা বলে তার মায়ের বাড়িতে বেড়াতে যাই। পরে হয়তো আ’কারুলের সাথে যোগাযোগ করে পালিয়েছে।রাজমিস্ত্রী আ’কারুলের স্ত্রী জা’নান, আমা’র স্বামী রাজমিস্ত্রী কাজে বাহিরে যাচ্ছে বলে জানিয়ে বেরিয়েছি। যাওয়া সময় ঘরে থাকা কিছু নগদ টাকা নিয়ে গেছে। বিধবা আসমা’র দেবর মি’লন হোসেন জা’নান, ভাই গত দেড় বছর আগে মালেশিয়ায় ক’র্মর'ত অবস্থায় মৃ’ত্যুবরণ করে। সেই থেকে ভাবি দুই মেয়েকে নিয়ে নিজে’র সংসার নিজেই দেখভাল করছে। আমা'দের সাথে সাংসারিক বি’ষয় নিয়ে কোন আলাপ আলোচনা করে না বরং ধ’র্মজামাইকে নিয়ে তার ওঠাবসা।
নিত্যানন্দপুর ইউপি চেয়ারম্যান ফারুক হোসেন জা’নান, গত ৩মাস আগে ওদের বি’ষয় নিয়ে পরিষদে সালিশ বৈঠক হয়। সেখানে তাদের স’স্পর্ক নিয়ে কথা উঠে। তারা সমাজে সুন্দরভাবে বসবাস করবে এমন মুচলেকায় সালিম বৈঠক মীমাংশা হয়। তবে হুট করে এমন ন্যাক্কারজনক কাজ করবে কেউ ভাবতে পারেনী। ওদের সুষ্ঠু বিচার হওয়া দরকার বলে মন্তব্য করেন।বিধবা আসমা আমা’র সংসার ভা’ঙার জন্য আমা’র স্বামীকে ফুঁসলিয়ে নিয়ে পালিয়ে গেছে। এখন আমা’র সন্তানদের নিয়ে সমাজে মুখ দেখাতে পারছি না।ইউপি সদস্য রাশিদুল ইসলাম জা’নান, আমা’র গ্রামের এমন ন্যাক্কারজনক ঘ’টনায় আমি নিজেই বিব্রত। আমি লোকমুখে শুনেছি রাজমিস্ত্রী আ’কারুল বিধবা ধ’র্মশাশুড়ী আসমাকে নিয়ে পালিয়েছে। তবে এব্যাপারে দু’পরিবারের কেউ আমাকে কিছু জা’নাইনি।
Leave a Reply