কক্সবাজারে স্কুলছাত্রী ধ'র্ষণ মা'মলার প্রধান আ'সামি মোহা'ম্ম'দ আশিককে চট্টগ্রামের আনোয়ারা থেকে গ্রে'ফতার করেছে র্যাব'।
ম'ঙ্গলবার ভোরে তাকে গ্রে'ফতারের বি'ষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার র্যাব'-১৫-এর উপ-অধিনায়ক তানভীর হাসান। তিনি জানান, মেয়েটি স্থানীয় একটি স্কুলে অষ্টম শ্রেণীতে পড়েন। তাকে ধ'র্ষণের অ'ভিযোগে সদর মডেল থানায় ১৮ ডিসেম্বর পাঁচজনকে আ'সামি করে মা'মলা করেছিলেন ছাত্রীর বাবা।
প্রাথমিক ত'দন্ত শেষে র্যাব' জানতে পারে প্রধান আ'সামি মোহা'ম্ম'দ আশিক কক্সবাজারের চকরিয়ায় অবস্থান করছেন। সেখানে অ'ভিযানে গেলে র্যাব' পৌঁছার আগেই তিনি চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওনা হন। পরে ধাওয়া করে তাকে আনোয়ারা থেকে গ্রে'ফতার করা হয়।
র্যাব' কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আশিক ওই ছাত্রীকে ধ'র্ষণের বি'ষয়টি স্বীকার করেছেন। পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাকে থানায় হস্তান্তর করা হবে। এজাহারে বলা হয়েছে, আ'সামি মোহা'ম্ম'দ আশিক বিভিন্ন সময় ওই ছাত্রীকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছিলেন।
গেল ১৩ ডিসেম্বর স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পথে তাকে তুলে নিয়ে যান আশিক ও তার সহযোগীরা। হোটেল-মোটেল জোনের ৩ নম্বর গলির মমস হোটেলে নেয়া হয় তাকে। সেখানে মেয়েটিকে ধ'র্ষণ করা হয়। এর দুই দিন পর তাকে বাড়ির সামনে রেখে পালিয়ে যায় অ'ভিযুক্তরা।
মা'মলায় আশিক ছাড়াও তার বাবা নজরুল ইসলাম, মা রাজিয়া বেগম, বোনজামাই মোহা'ম্ম'দ কামর'ুল ও মোহা'ম্ম'দ রিয়াজ নামের একজনকে আ'সামি করা হয়েছে। কিন্তু ওই ছাত্রীর সাথে আশিকের প্রেমের সম্পর্ক ছিল দাবি করে আশিকের বাবা নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ছেলে-মেয়ে দুজন নিজেদের ইচ্ছায় সবকিছু করেছে, এখানে ধ'র্ষণের কিছু দেখি না।’
Leave a Reply