বড় হয়ে যাওয়া যোনি টাইট করুন সহজ ঘরোয়া উপায়ে! ল'জ্জা নয় জানতে হবে। যোনি (ইংরেজি: Vagina – ভ্যাজাইনা; মূলতঃ লাতিন: উয়াগিনা) হলো স্ত্রী যৌ'না'ঙ্গ, যা জরায়ু থেকে স্ত্রীদে'হের বাইরের

অংশ পর্যন্ত বিস্তৃত একটি ফাইব্রোমাসকুলার নলাকার অংশ। মানুষ ছাড়াও অমর'াবিশিষ্ট মেরুদ'ণ্ডী ও মা'রসুপিয়াল প্রাণীতে, যেমনঃ ক্যা'ঙ্গারু অথবা স্ত্রী পাখি, মনোট্রিম ও কিছু সরীসৃপের ক্লোকাতে যোনি(Vagina) পরিদৃষ্ট হয়।স্ত্রী কীটপ্রত্য'ঙ্গ এবং অন্যান্য অমেরুদ'ণ্ডী প্রাণীরও যোনি আছে, যা মূলতঃ ওভিডাক্টের শেষ প্রান্ত। লাতিন বহুবচনে যোনিকে বলা হয় vaginae – উয়াগিনাই (ইংরেজি উচ্চারণে ভ্যাজাইনি)।

কিভাবে ঘরে বসেই টাইট করবেন নিজের যোনিপথঃ আমলকীর সিরাপঃ আমা'দের দেশের খুবই পরিচিত একটি ফল আমলকী(Amalki)। দামে কম সহজলভ্য এই ফলটি যোনিপথ টাইট করার জন্য বাইরের দেশগু'লোতে মেয়েদের যোনিপথে ব্যাপক পরিমানে ব্যবহার করা হয়। আমলকী ফল কিনে এনে অথবা সংগ্রহ করে পানিতে সি'দ্ধ করুন।

যখন আমলকী(Amalki) পানিতে গলে পানিটি পুরু হয়ে আসবে তখন মিশ্রণটি বোতলে সংগ্রহ করুন। এরপর যখনই মেয়েরা গোসল করতে যাব'েন সিরাপটি যোনিপথের ভেতরে এবং বাইরে ম্যাসেজ(Massage) করুন। প্রায় এক মাস এই নিয়ম অনুসরন করলে যোনিপথ টাইট হয়ে আসবে।

কেগেল ব্যায়ামঃ এই ব্যায়াম অনুসরন করে অনেক মেয়েই জীবনে সুখ(Happiness) ফিরে পেয়েছে। বলা হয়ে থাকে যে বাচ্চা হওয়ার পর নিয়মিত এই ব্যায়াম করলে যোনিপথ ঠিক কুমা'রী মেয়ের মত টাইট হয়ে যায়। এই ব্যায়ামটিতে কুঁচকির মাংসপেশি বারবার সংকোচিত এবং প্রসারিত করা হয়। কুঁচকি ১০ সেকেন্ডের জন্য সংকোচিত করে ছেড়ে দিতে হয় আবার ১০ সেকেন্ডের জন্য সংকোচিত করতে হয় এভাবে প্রায় ১৫

বার প'দ্ধতিটি রিপিট করুন। দিনে বিরতি দিয়ে দিয়ে ১০০-২০০ বার কেগেল ব্যায়াম(Exercise) করতে পারেন। প্রসাব করার সময়ও এই ব্যায়ামটি করতে পারেন। প্রসাব করার সময় পেশি সংকোচিত করে ৫ সেকেন্ডের জন্য প্রসাব আট'কে রাখু'ন তারপর ছেড়ে দিন।

যোনি টাইট (vagina tight) করতে সুস্থ খাদ্যাভ্যাসঃ কেগেল ব্যায়ামের সাথে সাথে খাবারে বেশি পরিমানে ফল এবং শাকসবজি (vegetable) থাকা'টাও খুবই জরুরী। এর ফলে ঢিলে হয়ে যাওয়া যোনিপথ খুব তারাতারি পুরনো রুপ ফিরে পায় আর সে'ক্স হয় পরিপূর্ণ।

বিঃদ্রঃ অনেকে আছেন যোনির ভিতরে আ'ঙ্গু'ল ডুকিয়ে পরিষ্কার করেন যার কারণে যোনি অনেকটা প্রশস্ত হয়ে যায়। তাই এমনভাবে কোন কিছু করবেন না, যাতে করে যোনির স্বাভাবিক অবস্থা বজায় থাকে না।