জন্ম'দিনের নামে রাতে ছাত্রীদের মেসে প্রবেশ করে আপ'ত্তিকর অবস্থায় স্থানীয় লোকজনের কাছে ধ’রা পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্র।
রাতের দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক সংলগ্ম পাশে এক ছাত্রী মেসে এ ঘটনা ঘটে। ওই ছাত্র ও ছাত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান ও ভূগোল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষে অধ্যয়নরত। পরে স্থানীয় লোকজন ও বিশ্ববিদ্যালয় দুই নেতার উপস্থিতিতে ওই ছাত্রকে ছেড়ে দেওয়া হয়। স্থানীয় লোকজন নিউজকে জানিয়েছনে, রাতে মেয়েটির জন্ম'দিন পালন
করতে ছাত্রী মেসে প্রবেশ করেন ছেলেটি। ভবনের তৃতীয় তলায় জন্ম'দিনের কেক কা'টা ও খাওয়া শেষে করে তারা অবস্থান করেন। এসময় স্থানীয়দের সন্দে'হ হয়। পরে এলাকাবাসী মেসে প্রবেশ করে তাদের আপ'ত্তিকর অবস্থায় থাকতে দেখে ফেলেন। স্থানীয়দের উপস্থিতি বুঝতে পেরে ছাত্রটি কৌশলে বের হয়ে মেসের ছাদ থেকে ছাদে লাফ দেয়। এসময় স্থানীয় লোকজন ছাত্রকে ধরে আট'কে রাখেন।
পরে ঘটনাস্থলে বিশ্ববিদ্যালয় নেতা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। ওই ভবনে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক কর্মকতাও অবস্থান করতেন। পরে কর্মকর্তা, বাড়িওয়ালা, নেতারা ওই ছাত্রকে উ'দ্ধার করে।
স্থানীয়রা অ'ভিযোগ করে নিউজকে বলেন, নিয়মিত কিছুদিন যাব'ত এমন ঘটনা চোখে পড়ছে। ছাত্রী মেসগু'লোর সামনে গভীর রাত অবধি ছাত্ররা অবস্থান করেন। মেসগু'লোতে প্রবেশের নিয়মনীতি না থাকার কারণে এমনটি ঘটছে। এলাকার মেসগু'লোতে অ’শ্লী'ল কর্মকান্ড বন্ধ চাই আমর'া। আজ এসব বি'ষয়ে আমর'া আলোচনায় বসবো। একইসাথে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে লিখিত অ'ভিযোগ দেওয়া হবে।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের আবাসিক হলগু'লো সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার মধ্যে বন্ধ হয়ে যায়। হল বন্ধ হওয়ার পরেও অনেক ছাত্র ও ছাত্রী আপ'ত্তিকর অবস্থায় ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করেন। এ নিয়ে বির'ক্ত শিক্ষক ও কর্মকর্তারা। রাতে ক্যাম্পাসে সহকারি প্রক্টর হাঁটলেও এসব বি'ষয়ে তিনি উদাসীন বলে অ'ভিযোগ অনেকের।
এ বি'ষয়ে প্রক্টর অধ্যাপক নিউজকে বলেন, আমি বি'ষয়টি সম্পর্কে অবহিত না। এখন বি'ষয়টি নিয়ে খোঁজখবর নিচ্ছি। ক্যাম্পাসে গিয়ে পরবর্তী পদ'ক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। তিনি আরও বলেন, ছাত্রীদের হল বন্ধ হওয়ার পর রাতে ক্যাম্পাসে তাদের অবস্থান করার সুযোগ নেই। এ বি'ষয়ে আমর'া কঠোর পদ'ক্ষেপ নিচ্ছি।
Leave a Reply