ঢাকার আশুলিয়ার বাইপাইল এলাকায় ফেসবুকে পরিচয় ও প্রেমের পর এক তরুণকে আট'কে রেখে মুক্তিপণ দাবির অ'ভিযোগে দুই তরুণীকে গ্রে''প্তার করেছে পু'লিশ।
বুধবার (৯ মা'র্চ) দুপুরে আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শ্যামলেন্দু ঘোষ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে ম'ঙ্গলবার (৮ মা'র্চ) দুপুরে জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোনে ওই তরুণকে উ'দ্ধার ও দুই তরুণীকে গ্রে''প্তার করা হয়।
গ্রে''প্তারকৃত ব্যক্তিরা হলেন, লিপি বেগম (২৭) এবং তার বোন সীমা বেগমকে (২৫)। তারা সম্পর্কে সহোদর বোন। তাদের বাবার নাম ইউসুফ আলী। বর্তমান গাজীরচট আশুলিয়ার ওই বাসায় থাকেন। পু'লিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তাদের পুরুষ দুই সহযোগী পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় আশুলিয়া থানায় একটি মা'মলা করা হয়েছে।
আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শ্যামলেন্দু ঘোষ জানান, গতকাল ম'ঙ্গলবার দুপুরে একজন কলার ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে বলেন, তার বন্ধু, বান্ধবীর স'ঙ্গে দেখা করতে ঢাকার আশুলিয়ার বাইপাইল এলাকায় গিয়েছিল।
এ সময় তার বন্ধুর মোবাইল থেকে তাকে ফোন করে ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়েছে। পরে টাকা পাঠানোর জন্য একটি বিকাশ নম্বর দেওয়া হয়েছে। টাকা না পাঠালে তার বন্ধুকে মেরে ফেলার হু’মকি দেওয়া হয়।
তিনি জানান, আট'ক হওয়ার আগে তার বন্ধু হোয়াটঅ্যাপে তার অবস্থানস্থল গু'গল ম্যাপে পাঠিয়েছিলেন। সেই অনুযায়ী কলার জানান, তার বন্ধু আশুলিয়া থানাধীন বাইপাইল ন্যাশনাল ব্যাংকের পেছনে একটি ভবনে আট'ক আছেন। এ ঘটনার সংবাদ পেয়ে আশুলিয়া থানার একটি পু'লিশ দল ঘটনাস্থলে যায়।
তিনি আরও জানান, তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে আট'কে রাখা বাড়িটি চিহ্নিত করেন। সেটি ছিল গাজীরচটে তাহের পাটোয়ারীর বাড়ি ‘কুসুম ভিলা’। এরপর বাড়িটিতে অ'ভিযান চালিয়ে ভুক্তভোগী সোলায়মান হককে (২৪) উ'দ্ধার করা হয়।
Leave a Reply