ভারত–চীন সং’ঘা'ত সত্ত্বেও প্রতিবেশি দেশের নি’ন্দা না করায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে তুলোধোনা করল কংগ্রে'স। মোদির বি’রু'দ্ধে অস’'ঙ্গত মন্তব্য, কূটনৈতিক ব্য’র্থতার অ'ভিযোগ এনেছে কংগ্রে'স।তারা বলেছে, ভারতে অনুপ্রবেশ করায় চীনের খোলাখুলি নি’ন্দা করে, তড়িঘড়ি কড়া পদ'ক্ষেপ নেওয়া উচিত মোদির।
কংগ্রে'সের আ’ক্রমণ থেকে রেহাই পায়নি আরএসএস। প্রশ্ন তোলা হয়েছে তাদের সাহস নিয়েও।শনিবার কংগ্রে'সের কপিল সিবাল বলেন, ‘লাদাখের সঙ্কীর্ণ ওয়াই জংশনের ভে’তরে ঢুকে পড়েছে চীন। জায়গাটা লাদাখের ব্রুটস শহরের কাছেই। এখন তড়িঘড়ি ব্যবস্থা নিতে হবে।’
তার প্রস’'ঙ্গ টেনে সিবাল বলেন, ‘আমা'দের স’'ঙ্গে চীন এখন সেটাই করছে। লাদাখের সঙ্কীর্ণ ওয়াই জংশনের ভে’তর ঢুকে পড়েছে। জায়গাটা ভারতের ১৮ কিলোমিটার ভে’তরে। এখান থেকে ব্রুটসে টহল দেয় ভারতীয় সে’নারা। চীনা সে’নারা সঙ্কীর্ণ ওয়াই জংশন দ’খল করে থাকায় আমা'দের সে’নারা ১৪ নম্বর পেট্রল পয়েন্টে টহল দিতে পারছে না।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর কাছে জানতে চাই এমন হল কী করে? চীন ঢুকে এসে আমা'দের ১০, ১১, ১১এ, ১২ ও ১৩ নম্বর পেট্রল পয়েন্টে ভারতীয় সে’নাদের টহলদারিতে বা’ধা দিচ্ছে। দৌলত বেগ ওল্ডি রোডের একদিকে ব্রুটস শহর, অন্যদিকে ভারতীয় বায়ুসে’নার ঘাঁটি। চীনা সে’নারা এখন ওই শহর থেকে ৭ কিমি দূরে রয়েছে।’
বিমান ওঠানামা কঠিন হবে। ২০১৩ সালে ইউপিএ জমানায় ওই বিমানঘাঁটি থেকে বিমান চলাচল শুরু হয়। প্রকৃত নি’য়ন্ত্রণরেখা এলাকায় কড়া নজরদারির জন্য ২৩০টি বিমানে সে’না আনা–নেওয়া 'হত। এখন গালোয়ানের ১৪ নম্বর পয়েন্টে চীনের সে’নারা
তাঁবু গড়ছে। ২০ জন জওয়ান শহিদ হয়েছেন। অথচ ইউপিএ জমানায় ২–৮ নম্বর পয়েন্টের দিকে তাকাতে পারত না চীন। এখন ৪ নম্বর পয়েন্টের কাছে চীন এয়ারস্ট্রিপ করছে। আমা'দের ২ নম্বর পয়েন্টে পাঠাতে চাইছে।’ সূত্র: আজকাল
Leave a Reply